Youth Adda | Relationship Tips | Mental Health | Psychologist | Cyber Security | Entrepreneur
ইউথ আড্ডা রকে আড্ডা ঘরের মাঠে আড্ডা কফি
হাউস আড্ডা ইউথ আড্ডা পিওর আড্ডা খোলাম মেলা আড্ডা মন ভালো করা আড্ডা ইউথ আড্ডা ইউ কন্ড
ইউ কন্টা লেখাপড়া খেলাধুলে সবকিছুতে থাকি আমরা সব
খুল আর শ্যামকেও রাখি পঞ্চকবি মনে রেখে বাংলা ব্যান শুনি বাড়িয়ে দিলে হাত আমরা
বন্ধু হতেও জানি ইউটা ইউর নমস্কার দর্শক বন্ধুরা ইউথডার আরো একটি
নতুন পর্বে তোমাদের স্বাগত। আজ প্রথমেই থাকছে হাতবাড়ানই বন্ধু।
অসমবয়সী সম্পর্ককে অনেক সময় মে ডিসেম্বর রিলেশনশিপও বলা হয়। এটা একটা ওয়েস্টারন
কনসেপ্ট থেকে নেওয়া হয়েছে। এরপর থাকছে লক্ষ্যভেদ।
সাইবার সিকিউরিটি এই মুহূর্তে খুব বড় একটা ফ্যাক্টর। ডিজিটাল হয়ে যাওয়াতে এখন
পৃথিবীর যেকোনো কোনায় বসে সে সেই তথ্য চুরি করতে পারে বা হ্যাক করতে পারে।
তাহলে আমরা প্রথমেই চলে যাই মনোবিদের সঙ্গে আলাপচারিতায় যেখানে আলোচনা হবে
সম্পর্কের বয়সের দফা নিয়ে। প্রেম এই আড়াই অক্ষরের একটা শব্দের
গুরুত্ব বিরাট। ভালোবাসা বলুন বা প্রেম এই বিষয়টাকে সমাজ হয়তো অনেক সময়ই নানা
গন্ডির মধ্যে নানা সংজ্ঞার মধ্যে বাঁধতে চেয়েছে। কিন্তু
ভালোবাসাকে কি কোন গন্ডিতে বাঁধা যায়? তাইতো বিভিন্ন সময়ে এই গন্ডির বাইরে
বেরিয়ে এসেছে আমাদের মনের এই আন্তরিক ভালোবাসা।
তাইতো আমরা প্রায়ই দেখি ভালোবাসার যে সামাজিক রীতি নিয়ম তার বাইরে বেরিয়েও
অনেক সময় অনেকেই তার থেকে অনেক বেশি বয়স বা কম বয়সী মানুষকে ভালোবেসে ফেলছেন এবং
তার পরিণতিতে হয়তো হচ্ছে নানা মনের টানাপড়ি হ্যাঁ আজকে হাত বাড়ালেই বন্ধু
অনুষ্ঠানে সেই মনের টানাপড়ি নিয়েই আলোচনা করব আর আমাদের সঙ্গে আছেন তোমাদের
সেই প্রিয় বন্ধু সাইকোলজিস্ট দিশারী চৌধুরী
হাত বাড়ালেই বন্ধু অনুষ্ঠানে তোমাকে স্বাগত দিশারী
অনেক ধন্যবাদ দিশারী তোমার কাছে প্রথমেই একটা প্রশ্ন রাখবো সেটা হলো যে এই অসম
বয়সী প্রেম অর্থাৎ একজনের বয়স যতটা তার থেকে হয়তো 20 25 বা তারও বেশি বয়সের
একজন মানুষকে সে ভালোবেসে ফেলছে এই ভালোবাসায় মনের টানাপড়িন কতটা থাকে মানে
তুমি একজন মনোবিজ্ঞানী হিসেবে কি বলবে এই অসমবয়সী সম্পর্ককে অনেক সময় মে
ডিসেম্বর রিলেশনশিপও বলা হয়। এটা একটা ওয়েস্টার্ন কনসেপ্ট থেকে নেওয়া হয়েছে।
মেয়ে বোঝায় স্প্রিং অফ ইউথ মানে তরুণ বয়স। আর ডিসেম্বর বোঝায় উইন্টার অফ
মেচওরিটি মানে বয়স বয়স এবং তার সাথে সাথে আসার যে অভিজ্ঞতা সেগুলোকে।
তো এইরকম সম্পর্ক আজকালকার দিনে খুবই কমনলি দেখা যাচ্ছে। যেখানে দুজনের সঙ্গীর
মধ্যে বয়সের পার্থক্যটা বেশ অনেকটাই। কিন্তু এই সম্পর্কগুলো আমাদের এখন
সাম্প্রতিক সমাজে অনেকে মেনে নিচ্ছে না। বুড়ো কুচকে তাকাচ্ছে। কিন্তু এটা কিন্তু
একটা নতুন কোন বিষয় নয়। এটা অনেককাল আগে থেকেই 15 বছরের একটা বাচ্চা মেয়ের সাথে
একজন 80 বছরের কুলিন ব্রাহ্মণেরও কিন্তু বিয়ে হয়েছে। আর সেটা তখন সামাজিক রীতি
হিসেবে সবাই মেনে নিয়েছে। কিন্তু এটা যখন এখন প্রেম হিসেবে আসছে বা সম্পর্ক হিসেবে
তৈরি হচ্ছে অনেকে কিন্তু মেনে সেটা নিতে পারছে না। তো এই সম্পর্কগুলো কিন্তু বাকি
সম্পর্কর মতোই অনেক ডিফিকাল্টি বা অনেক তাদেরকে বাধা অতিক্রম করতে হয়। কি কি
বাধা আসতে পারে এরকম সম্পর্কে? দুজনের জীবনের পর্যায়ে যদি দুজন আলাদা থাকে।
মানে ধরো একটা 22 বছরের মেয়ে যদি একজন 40 বছরের ভদ্রলোকের সাথে সম্পর্কে জড়িত আছে।
এবার 22 বছরের মেয়ের যদি প্রায়রিটি হয় তখন ক্যারিয়ার। আর 40 বছরের ভদ্রলোকের
যদি তখন প্রায়রিটি হয় যে আমি সংসার করব আমি সেটেল করব তাহলে কিন্তু একটা বিভদ
বিভেদ আসতে পারে। দুজনেরই প্রায়রিটিটা যদি আলাদা হয়ে যায় বা সামাজিক একটা চাপ
তো থাকেই। পরিবারের সবাই, বন্ধু-বান্ধবরা, আত্মীয়স্বজনরা সবাই সমানভাবে এটাকে মেনে
নাও নিতে পারে। তাই এই সামাজিক চাপ মোকাবিলা করার ক্ষমতাটাও কিন্তু তাদের
মধ্যে থাকাটা খুবই জরুরি। আর অবশ্যই বাকি পাঁচটা সম্পর্কের মতোই দুজনের মধ্যে বোঝা
পড়া, ওপেন কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ বা একজনের আরেকজনের সাথে তাদের খাপে খাপ
বসিয়ে নেওয়া, তাদেরকে বোঝা, তাদের সাথে একভাবে চলা এগুলো সবকিছুই কিন্তু জরুরি।
তাকে সফল বানানোর জন্য। আচ্ছা দিশারী তোমার কাছে আরেকটা প্রশ্ন রাখি। সেটা হলো
যে এই ধরনের সম্পর্ক বা এই সম্পর্কে ট্রেন বলা যায় আর কি সেটা কোন বয়সের মধ্যে
বেশি দেখা যাচ্ছে বলে তোমার মনে হয়। এইটা কিন্তু সম্পর্কটা কোন একটা পার্টিকুলার এজ
গ্রুপের মধ্যে বেশি দেখা যায় সেটা এখন বলবো না। কারণ এটা এখন সমাজের কাছে কিন্তু
অনেকটা গ্রহণযোগ্য হয়ে গেছে। মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা এরকম অনেক সম্পর্ক আশেপাশে
দেখছি। আর আমরা যত পড়াশোনা করছি, যত শিখছি, সমাজ যত এগচ্ছে তত কিন্তু এটা
নরমালাইজ হয়ে যাচ্ছে। এই ধরনের সম্পর্ক। ভালোবাসা তো হলো। কিন্তু ভালোবাসাকে
পরিণতি দেওয়ার যখন সময় আসছে তখন কতটা সফল হয়? মানে এটা এভাবে তো বলা যায় না।
তবু তোমার কাছে কতটা এরকম ধারণা আছে এই বিষয়ে? এটা সফল হওয়াটা কিন্তু কঠিন।
কারণ দুজন সঙ্গীর মধ্যে যেগুলো আমি আগেও বললাম সমাজের চাপ মোকাবিলা করার ক্ষমতা যে
স্কিলস বা টেকনিক গুলো সেগুলো তাদের জানাটা প্রয়োজন। বা দুজনের জীবন
পর্যায়ের ডিফারেন্সের জন্য যে একে অপরের মধ্যে মতা মতামতের যে বিভেদ তৈরি হচ্ছে বা
যে আলাদা আলাদা ডিফারেন্সেস গুলো এরাইজ করছে সেগুলো কিন্তু নিজেদের মধ্যে বুঝে
পড়ে সেগুলো সলভ করার ক্ষমতা থাকাটা খুবই প্রয়োজনীয়। আর তার সাথে সাথে দুজনের
সাথে তবে একটা এটা স্ট্রেংথও আছে বা এটার একটা গুনাগুনও আছে। দুজন দুরকম হলে একজন
নিয়ে আসতে পারে স্থিতিশীলতা আরেকজন নিয়ে আসতে পারে উৎসাহ। কোন মহিলা বা পুরুষ যে
বয়সেরই হোক না কেন। সে হয়তো কিছুদূর যাবার পর তার মনে টানাপড়ি তৈরি হচ্ছে যে
না এই ধরনের এই বয়সী একজন মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা বেশিদূর যাবে না। সেটা
সামাজিক কারণে হতে পারে বা পারিবারিক কারণে হতে পারে। তার যে তখন মনের অস্থিরতা
সেটা থেকে কি কোন মানসিক সমস্যা তৈরি হতে পারে?
অবশ্যই সেখান থেকে মানসিক সমস্যা অনেক রকমেরই তৈরি হতে পারে। কারণ যখন একজন
মানুষ নিজের পার্টনারের উপর আর নির্ভরশীল হতে পারছে না। তখন তাকে আরো অন্য কিছু লোক
অন্য সাপোর্ট সিস্টেমের হেল্প নিতে লাগে। কিন্তু সেই সাপোর্ট সিস্টেম মানে ধরো
ফ্যামিলি বন্ধু বান্ধব আত্মীয়স্বজন তারাও যদি তাকে উপেক্ষা করে বা তারাও যদি তাকে
ক্রিটিসাইজ করে সে কিন্তু টোটালি আইসোলেটেড হয়ে যাচ্ছে একেবারে একা হয়ে
যাচ্ছে আর আমরা যেরকমটা জানি একা থেকেই কিন্তু অনেক সময় ডিপ্রেশন বা নেতিবাচক
চিন্তাভাবনা বিশ্বাদ মনের এগুলো কিন্তু জন্মাতে পারে আচ্ছা এই যে তুমি বললে যে সব
সম্পর্কেই বাধা থাকে সেটাকে অতিক্রম করতে হয় এবার তোমার কাছে জানতে চাই
মনোবিজ্ঞানী হিসেবে যে এই যে এত সম্পর্কের মধ্যে নানা টানা পড়েন জটিলতা রয়েছে
সেখান থেকে নিজেদের সম্পর্ককে শক্তিশালী করার জন্য কি কি গুণ দরকার দুজন
পার্টনারের মধ্যে এটা খুবই ভালো প্রশ্ন সবার এটা জানা উচিত অন্যকে ভালোবাসার আগে
নিজেকে ভালোবাসতে জানতে হবে কারণ কি আমরা একটা জিনিস খুব কমনলি বলে
থাকি তোমার হাতে যদি একটা জগ থাকে আর জগে যদি জল না থাকে তাহলে তুমি অন্যদের কাপে
কিন্তু ঢালতে পারবে না সেই জগটা হচ্ছে নিজের প্রতি ভালোবাসা তোটা যত বেশি ভরা
থাকবে সবার কাপগুলো অত বেশি জল ঢালা যাবে। এরপরে আসছে অন্যর সাথে যোগাযোগ করার
ক্ষমতা। মনোবিভেদ বা রাগ দুঃখ এগুলো কিন্তু হবেই।
তো যদি আমি আমার সঙ্গীর সাথে সেটা ওপেনলি কমিউনিকেট করতে পারি। ওকে বলতে পারি সেটা
কিন্তু খুব জরুরি। অন্যকে ক্ষমা করার ক্ষমতা, নিজের রাগ নিবারণ করার বা নিজের
রাগ কন্ট্রোল করার ক্ষমতা, অন্যকে বোঝার ক্ষমতা এগুলো সবকিছু মিলেই কিন্তু একটা
সম্পর্ক সফল হয়। এই যে ধরো এরকম একটা অসমবয়সী সম্পর্ক
পরিণতি পেল। আমরা অনেক ছবি দেখেছি এরকম না। মানে এই ধরনের সম্পর্কে টানা পড়েন।
তারপর পরিণতি। আচ্ছা এইবার বলি যে এই পরিণতির পরেও কিন্তু একটা পারিবারিক
চাহিদা থাকে তাই না একজন দুজন সম্পর্কে যুক্ত হলেন তারা বিয়ে করলেন তারপর সন্তান
সন্ততির ভবিষ্যৎ সেই জায়গায় কিভাবে কতটা সংযতভাবে বা কতটা কি বলব নিপুণতার সাথে
সংসারকে হ্যান্ডেল করতে পারবেন এই দুজন অসমবয়সী ভালোবাসার মানুষ যেমনটা আমি
বললাম যখন দুজন অসমবয়সী হয় তখন তারপরেও যদি সে বিয়ে করে বা সংসার করতে সে ডিসাইড
করে তার মধ্যে অবশ্যই তার এই স্কিলসগুলো আছে বলেই তারা এই ডিসিশন নিয়েছে যে তারা
সমাজের চাপগুলো মেনে নিতে পারবে বা তারা একে অপরকে এতটাই ভালোবাসে যে বাকি
বাধাগুলো এত বড় নয় ভালোবাসাটারই জয় হয়েছে। তবে সেই সময়তেই এরকম স্কিলস গুলো
যেরকম কি আমি আগেও বললাম সবার সাথে মানিয়ে চলার বা একে অপরকে সাপোর্ট করার
যখন পার্টনার বা সঙ্গী তোমার সাপোর্ট হয় তখন অনেকটা সাপোর্ট কিন্তু নিজেকে অলওয়েজ
মনে হয় সবসময় মনে হয় যে আমার একটা শীরদারাটা আমার বেশ শক্ত তারপরে অন্য
লোকেরা কি বলছে ওইটা অতটা কিন্তু ম্যাটার করে না তো এই স্ট্রং পার্টনার স্ট্রং
রিলেশনশিপ একটা কিন্তু খুব বড় প্রটেক্টিভ ফ্যাক্টর যেগুলো আমরা আমাদের ভাষায় বলি
মনকে ভালো রাখার জন্য এগিয়ে যাওয়ার জন্য সংসারের সাথে মানিয়ে গুছিয়ে চলার জন্য
কিন্তু এটা খুবই উপকারী হবে বেশ এইবার আস্তে আস্তে আরেকটু পরিণতির দিকে যাই
ধরলাম দুজন এরকম অসমবয়সী মানুষ বিয়ে করলেন কারণ আমি প্রশ্নগুলো রাখছি তার কারণ
আমাদের বন্ধুদের মধ্যে হয়তো এই টানাপড়েনগুলোই চলে হয়তো একটা সম্পর্কে
জড়ালেন একজন বন্ধু তার বয়স খুবই কম পরিবারের মানুষজন সামাজিক মানুষজন বা
বন্ধুবান্ধবরা বোঝাচ্ছে যে এই সম্পর্কের পরিণতি খুব একটা ভালো হবে না বা
পরবর্তীকালে সন্তান সন্ততি হওয়ার পর তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে না। তো
আমার এখানে একটা প্রশ্ন যে পরবর্তীকালে তার যখন ছেলেমেয়ে হলো বা সন্তান থাকলো
তাদের সঙ্গে বাবা-মার বয়সের বাবা বা মা কারো একজন বয়সের অনেকটা ব্যবধান হলো সেই
জায়গাটা তিনি ওই সময় দাঁড়িয়ে কতটা সামলাতে পারেন?
এটা খুব ভালো প্রশ্ন। কারণ বয়স অনেকটা বেড়ে গেলে বাচ্চার সাথে যখন অনেকটা বয়স
তখন শারীরিকভাবে অনেকে কোপ আপ করতে পারে না। বয়স হচ্ছে
বা তাদের এনার্জি লেভেল যেগুলো ওগুলো কম থাকছে। কিন্তু এগুলোর সাথে সাথেও যদি সে
মনে করে যে আমি এই সম্পর্কটায় জড়িয়েছি আমার নিজের ইচ্ছায় আমি জানতাম এটা একদিন
হবে। আমি সেগুলো সবকিছু মেনে সেগুলোকে গ্রহণ করেই আমি এটাতে এসছি। তাহলে আমাকে
এগুলো করতে হবে। আর মনের ইচ্ছা থাকলে কিন্তু কোন কিছুই খুব কঠিন না। যে একজন
অল্প বয়সী মেয়ে তার 17 18 বছর বয়স হতে পারে। তিনি ভালোবেসেছেন হয়তো তার থেকে 30
35 বছর বয়সী বেশি বয়সের একজন মানুষকে। তো এক্ষেত্রে সামাজিক স্বীকৃতিটি হয়তো ওই
পুরুষ বন্ধুটির জন্য যত না দরকারি অনেক বেশি দরকার হয়তো মেয়েটির জন্য। এই যে
জায়গাটায় এসে একটা সামাজিকভাবে টানাপড়নের জায়গা। পরিবার মানছে না, সমাজ
মানছে না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ওই মেয়েটি কিভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন বা কতটা
শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন সেই মুহূর্তে। সবসময় প্রত্যেকটা মানুষকে শক্তিশালী
হওয়া উচিত। নিজের আত্মমর্যাদা থাকা উচিত এবং সবটা ভেবে দীর্ঘমেয়াদী সুখের কথা আগে
ভাবা উচিত। সাময়িক সুখের কথা নয়। এখন আমার সে মানুষটের সাথে থেকে ভালো লাগছে।
সে আমায় খুবই ভালোবাসছে। ভেবেই আমাদের বিয়ে করে ফেলাটা ঠিক হয় না। অনেক সময়
আমাদের দীর্ঘমেয়াদীর কথাটা ভাবতে হবে যে পরবর্তীকালে কালে গিয়েও কি সে এটা করতে
পারবে? সে আমাকে সমানভাবে বুঝতে পারবে? সে আমার সমানভাবে পাশে থাকতে পারবে? আমার
দরকারগুলো, আমার নিড গুলো সে ফুলফিল করতে পারবে?
আর সবসময় নিজের মনকেই সবসময় বেশি প্রায়রিটি দেওয়া উচিত। সমাজের গুনাগুন
আমরা জানিনা কবে কে কখন কি বলছে যখন কোন প্রবলেম হচ্ছে কোন বাধা আসছে সমাজ কতটা
পাশে থাকবে সেটাও কিন্তু আমরা ঠিক জানি না আমাদের পাশে কিন্তু আমরা নিজেরাই থাকবো আর
আমাদের সঙ্গীই থাকবে তো সঙ্গী যদি তেমন মনে হয় যে আমার সকল বিপদ আপদ যাই হোক সে
আছে সে বুঝে পড়ে নেবে সে আমাকে বুঝছে সে আমাকে রেসপেক্ট করছে আমাকে মর্যাদা দিচ্ছে
বা সে আমার দরকারগুলোই খাপে খাপ মিলিয়ে নিচ্ছে তাহলে আমার মনে য় সেরকম মানুষের
সাথে থাকাটাই একেবারে ঠিক ডিসিশন। আর একেবারে শেষ প্রশ্নে যাব তোমার কাছে। সেটা
হলো যে এই যে অসমবয়সী প্রেম সেটা সমাজ স্বীকৃতি দিক বা না দিক। সেক্ষেত্রে
বিজ্ঞান কি বলছে? এই যে বয়সের একটা বিরাট পার্থক্য। বিজ্ঞানের প্রশ্নেই আমি তোমার
কাছে একেবারে শেষ প্রশ্নে রাখবো। যে বয়সের পার্থক্যটা
স্বাস্থ্যকর নাকি তুমি এটাই মনে করছো যে বয়সের পার্থক্যটা কোন ম্যাটার করে না যদি
মনে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা থাকে কি বলে অবশ্যই গবেষণা দেখাচ্ছে যত বয়সের
ডিফারেন্স মানে দুজন সঙ্গীর মধ্যে বয়সের পার্থক্য যতটা বাড়ছে বিয়ের সাকসেস রেট
বা সাফল্য অতটাই কমছে মানে 40 বছরের যদি পার্থক্য থাকে তাহলে অনেকটা কম সাকসেস রেট
অলমোস্ট 95স 95 শতাংশ 30 বছর হলে তার চেয়ে আরেকটু কম 20 বছরের পার্থক্য হলে আরেকটু
কম 10 বছরের হলে আরো কম তো গবেষণা এটা বলছে তবে গবেষণা এটাও বলছে
যে বয়সের পার্থক্যের থেকে অনেক বেশি জরুরি দুজনের মধ্যে ইমোশনাল ম্যাচিউরিটি থাকা
আবেগজনিত পরিপক্কতা দুজন দুজনকে বুঝছে কতটা
আন্ডারস্ট্যান্ডিং দুজনের জীবনের পর্যায়ে তাদের প্রায়রিটিস গুলো সেম কিনা তাদের
ভিন্ন বা আলাদা আলাদা ভ্যালু সিস্টেম বা ভিন্ন
মডেলস কিনা বা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী জীবনের প্রতি কিনা বা সেগুলো সবই একত্রিত কিনা।
তো এগুলো সবকিছু মিলিয়েই কিন্তু এই রেজাল্টে পৌঁছানো যায়। তাই আমি এটা বলে
শেষ করতে চাই যে অসমবয়সী রিলেশনশিপ বা মে ডিসেম্বর রিলেশনশিপ সাফল্য হবে কিনা সেটা
সম্পূর্ণভাবে ডিপেন্ড করছে বা নির্ভর করছে দুজন সঙ্গীর উপর। তাদের ভালোবাসার উপর আর
তাদের ইমোশনাল ম্যাচিওরিটির উপর বেশ তাহলে তো আমাদের বন্ধু দিশারই তোমাদেরকে দিশা
দেখিয়ে দিল যে যদি এরকম পরিস্থিতি হয় ভালোবেসেই ফেলো নিজের থেকে অনেক বেশি
বয়সী কোন মানুষকে তাহলে মনের কথা তো অবশ্যই শুনবে কিন্তু মেধা বা যুক্তিও
একটুখানি ব্যবহার করতে হবে যে এক্ষেত্রে কতটা সফল হতে পারি আমরা বাকি জীবনটায়
কারণ ওই যে দিশারী বলে দিল যে মনকে কিন্তু গুরুত্ব দিতে হবে তবে সঙ্গে বুঝতে হবে এই
মানুষটি আমার জন্য কি সবদিক থেকে একেবারে ঠিক জানিনা ভালোবাসার সংজ্ঞায় বারবার তো
আমরা অনেকেই পুরোপুরি সফল হতে পারিনি কারণ এটা সময়
প্রমাণ করবে তবু তোমাদেরকে বলি ভালোবাসো ভালোবেসে সুস্থ সুন্দরভাবে বেঁচে থাকো আর
কিছু আমাদের বোধহয় এই জীবনে আর প্রয়োজন পড়ে না সবাই ভালো থেকো সুখে থেকো আনন্দে
থেকো এই বলে শেষ করছি আজকের হাত বাড়ালেই বন্ধু অনুষ্ঠান নমস্কার
সময় হয়েছে আমাদের পরবর্তী সেগমেন্টে যেখানে আমরা জানবো এক তরুণ উদ্যোগপতির
কাহিনী এগিয়ে চলি লক্ষ্যভেদের উদ্দেশ্যে।
ছাত্রজীবন থেকেই সৌরভ ভৌমিকের উৎসাহ ছিল ডিজিটাল দুনিয়া এবং তাকে সুরক্ষিত করার
উপায় নিয়ে নিহিত চর্চা। কয়েক বছর তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে চাকরি করার পর
অবশেষে তিনি মনস্থির করলেন আর অন্যের স্বপ্ন নয়। এবার তিনি পরিশ্রম করবেন তার
নিজের স্বপ্নের পিছনে। পাশে পেলেন তার সহধর্মিনীকে।
দুজনে মিলে তৈরি করে ফেললেন একটি স্টার্টআপ। যা কাজ করবে বর্তমান ডিজিটাল
দুনিয়ার এক অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সাইবার সিকিউরিটি।
কলেজ যখন ভুতি স্কুল শেষ হওয়ার পরে গ্রাজুয়েশনে
আমার তিনটা খুব পছন্দের সাবজেক্ট ছিল। একটা হচ্ছে লিনাক্স, সেকেন্ড হচ্ছে
নেটওয়ার্কিং, থার্ড হচ্ছে প্রোগ্রামিং। গ্রাজুয়েশন শেষ করার পরে মাস্টার্স যখন
শুরু হয় সেই সময় একটা অপরচুনিটি হাতে আসে সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে ইন্টারপোলে
একটা ট্রেনিং চলছিল যেটা খুব ইচ্ছা ছিল যাওয়ার একটা স্ক্রিনিং ছিল যেটা পাস করি
কিন্তু আল্টিমেটলি মাস্টার্সের পড়ার সাথে কোলাইড করে প্লাস সেই সময় সেই
ফিনান্সিয়াল ক্যাপেবিলিটিও ছিল না যে ইন্টারপোলের ফিস দিয়ে ওখানে ট্রেনিং এ
যেতে পারবো তো আপাতত সেটা ছাড়া হয় কলেজ শেষের পরে এনএসডিতে
ঢুকি ইন্টারভিউ দিয়ে ন্যাশনাল সিকিউরিটি
ডেটাবেস ওখানে বছরখানেক কাজ করি ওখান থেকে শিফট করি হচ্ছে ক্যাপজামে
যেখানে গিয়ে প্রথম প্রপার কর্পোরেট আইটি এক্সপোজার সাইবার সিকিউরিটি নেটওয়ার্ক
সিকিউরিটি এগুলো বোঝা শুরু করি আরো ভালো করে এবং ইন্টারেস্ট গ্রো করতে থাকে আস্তে
আস্তে তার সাথে কিছু গ্লোবাল সার্টিফিকেশনস করতে থাকি প্যারালালি পড়ার
সাথে সাথে এবং সেটার পরে ক্যাপজামেনাইতে সাড়েচার
বছর মতন কাটানোর পরে একটা খুব ইন্টারেস্টিং প্রজেক্ট আসে আমার কাছে
ইন্টারভিউতে আনস্টেন ইয়াং থেকে মিনিস্ট্রি অফ
ডিফেন্সের প্রজেক্ট আইওটি পেন টেস্টিং এর উপরে তখন জিনিসটা খুব নতুন ছিল ইন্টারনেট
অফ থিংস এর বাগ বা ভন্ডেবিলিটি ডিসক্লোজ করতে হবে
সেন্ট্রাল গভর্নমেন্টের জন্য একটা ফ্রেমওয়ার্ক বানাতে হবে তখন আমি
ক্যাপজামেনাইট থেকে ইএনওইতে সুইচ করি। ইএনওাইতে সুইচ করার পরে স্টার্ট করি পেন
টেস্টিং দিয়ে। তারপরে প্রচুর প্রজেক্ট প্রচুর এক্সপোজার পাই ইএনওয়াইতে সাইবার
সিকিউরিটির। এশিয়ার লার্জেস্ট ডেটা সেন্টার অডিট থেকে শুরু করে ন্যাশনাল
লেভেলে সার্ট বানানোর থেকে শুরু করে সাইবার ফরেন্সিক সাইবার ক্রাইম
ভিএপিটি অডিট জিআরসি আস্তে আস্তে আস্তে আস্তে
জিনিসগুলো আরো ভালো করে শিখি এক্সপোজার পাই তারপরে সুইচ করি এক্সেঞ্জারে এবং তার
সাথে বিভিন্ন সাইবার ক্রাইম কলকাতা পুলিশ সিআইডি এদের সাথেও আমি কানেক্টেড ছিলাম
তাদের বিভিন্ন কেসে হেলপ করতাম। সেটা পরে নিজের একটা স্টার্টআপ খোলার কথা আসে। আমার
ইচ্ছা ছিল পাঁচ থেকে সাত বছর পরে খোলা। আমার যে ওয়াইফ সে বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ড
থেকে বিলং করে। এন্ডশি পোস্ট যে না ঠিক আছে আরো আগে খোল। আমাদের বিজনেস মডেলিংটা
একটু আলাদা। যে আমরা অপারেশনসটা বেশি ফোকাস করতে চাই।
টু এনসিওর যে ক্লায়েন্টকে যেটা বলা হয়েছে সেটা বা তার বেশি যেন এটলিস্ট পায়।
স্ট্রাগেলের আরেকটা যেটা পার্ট সেটা হচ্ছে বড় একটা ডিসিশন ছিল লাইফে জব ছাড়া। প্রায়
12 15 বছর চাকরি করেছি। সেইটা ছেড়ে পুরো স্ক্র্যাচ থেকে উইদাউট এনি ফান্ডিং
কোন সিডিং ছাড়া কোন ফান্ডিং ছাড়া একটা স্টার্টআপ খোলার ডিসিশন এবং পুরোটাই নিজের
পকেট থেকে ইনভেস্ট করা এটা একটা বড় জায়গা ছিল। প্রথমদিকে অনেকটা স্ট্রাগেল করতে
হয়েছে। ফান্ডিং কোথা থেকে আসবে, কত টাকা লাগবে সেই টাকাটা জোগাড় করা, নিজের পকেট
থেকে দিয়ে এবং তারপরে সংসারের রেসপন্সিবিলিটি বাকি যা ডে টু ডে
এক্সপেন্সেস আছে সেটা ম্যানেজ করা যথেষ্ট টাফ ছিল। অনেকেই জিজ্ঞেস করে যে হ্যাঁ
চাকরি ছেড়ে কোম্পানি খুলেছিস তুই কি তাহলে স্যালারি যেটা পাচ্ছিলিস তার থেকে
বেশি ইনকাম করছিস? অবশ্যই নয়। সবথেকে বড় ব্যাপার চাকরিতে আমি যে স্যালারিটা
পাচ্ছিলাম সেটা তো আমি 12 থেকে 15 বছর দেওয়ার পরে পাচ্ছিলাম। এটা সবে দু আড়াই
বছর হয়েছে। সে টাইমটা দিই। আশা করছি তার থেকে বেশি স্টেবেল হতে পারবো আমরা এগিয়ে
যেতে পারবো আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ যেটা ছিল যে নতুন ক্লায়েন্ট পাওয়া একটা ফ্রেশস আর
ফ্রেশ কোম্পানি দুটোই সমান কোন পোর্টফোলিও বানানো ক্লায়েন্ট পাওয়া একটা বড় কঠিন
জিনিস সেই ক্ষেত্রে বুঝি যে এইভাবে শুধু তো নেটওয়ার্ক দিয়ে হবে না যে কোম্পানি
কাজ দেবে সেই কোম্পানি ট্রাস্ট করবে কেন তো বেশ কিছু গ্লোবাল সার্টিফিকেশন করাই
যেরকম আইএসও 27 আইএসওর এরকম পাঁচখানা সার্টিফিকেশন করাই 27 মানে সিকিউরিটি
আইএসওর প্রিভেসি বিজনেস কন্টিনিউটি কোয়ালিটি
তো এরকম বেশ কিছু সার্টিফিকেশন আমরা গ্লোবালি করাই আমাদের ব্র্যান্ড ভ্যালু
ইনক্রিস করার জন্য এবং সেটা আমাদের অনেকটা হেল্পও করেছে
সেটা ছাড়া আমরা এমএসএম এমপ্যানেলমেন্ট করাই যাতে ক্লায়েন্টদের সেই ট্রাস্টটা
আসে প্রাথমিকভাবে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতার
সম্মুখীন হলেও হাল ছাড়েননি তারা সাইবার সাইবার সিকিউরিটির পাশাপাশি তাদের
স্টার্টআপ নিরলস কাজ করে চলেছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মেশিন লার্নিং
ডেটা সাইন্স নিয়ে 30 ঘন্টা 60 ঘন্টা থেকে 600 ঘন্টার বিস্তারিত ট্রেনিং দিচ্ছে এই
স্টার্টআপ নিয়মিত ওয়ার্কশপের মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি
বিভিন্ন সরকারি এবং কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে সচেতনতার
প্রসার ঘটিয়ে চলেছে এই স্টার্টআপ প্রচুর জায়গাতে ট্রেনিং বা অরিয়েন্টেশন সেশনস
ওয়ার্কশপস আমরা কন্ডাক্ট করছি সেটা বিভিন্ন কলেজে থ্রু আউট ওয়েস্ট বেঙ্গল
এবং বাইরেও আমরা করছি সেটা ছাড়া আরেকটা খুব বড় জায়গা যেটা আমরা ওয়ার্কশপ কাভার
করি বা নলেজ শেয়ারিং সেশন কভার করি সেটা হচ্ছে গভার্মেন্ট অফিশিয়ালস এবং কর্পোরেট
অফিসেস এওয়ারনেস সেশনস টাক সিমুলেশনস যে
একচুয়ালি সাইবার অটাক হলে কি হতে পারে সেটার একটা সিমুলেশন করে দেখানো
যাতে এটা বোঝা সম্ভব হয় যে তাদের অফিস সেই অটাকটাকে নেওয়া বা সেটাকে এবজর্ব
করার মতন ক্ষমতা আছে কিনা। সেটা ছাড়া পুলিশ ট্রেনিং হয়। তো এই ট্রেনিংগুলো
হচ্ছে এবং এগুলো রিকোয়ারমেন্টও বাড়ছে, ডিমান্ডও বাড়ছে। আগে যখন আমাদের খাতায় ছিল বা ফিজিক্যাল
ফর্মে ছিল। কোন কিছু চুরি হতে গেলে চোরকে ফিজিক্যালি আমাদের আসতে হতো বাড়ি অব্দি
বা অফিস অব্দি ডিজিটাল হয়ে যাওয়াতে এখন পৃথিবীর যেকোন কোনায় বসে সে সেই তথ্য
চুরি করতে পারে বা হ্যাক করতে পারে এবার এখানে প্রবলেমটা কোথায় প্রবলেম হচ্ছে
লোকের কাছে ডিজিটাল ইকুইপমেন্ট পৌঁছে গেছে সেটা মোবাইল হোক ল্যাপটপ হোক যাই হোক তারা
কাজ করছে সেটাতে কিন্তু সেটা সিকিউর কি করে করবে সেটার কি কি
সিকিউরিটি মিনিমাম রাখা উচিত বা কিভাবে ব্যবহার করা
উচিত সেই নলেজটা এখনো তাদের অবয়ারনেসটা তাদের অব এখন পৌছে
ভবিষ্যতে তাদের লক্ষ্য উন্নততর পরিসেবা এবং সচেতনতা আরো অধিক সংখ্যক মানুষের কাছে
পৌঁছে দেওয়া আগামীদিন আরেকটা ইচ্ছা আছে জেনারেল
এওয়ারনেস করা পুলিশের সাথে হোক বিভিন্ন অর্গানাইজেশন সাথে টাই আপ করে জেনারেল
এওয়ারনেস করা যাতে সাধারণ লোকের মাধ্যমে এই এওয়ারনেস গুলো ছড়ায় যে তাদের কিভাবে
সিকিওর থাকা উচিত ইউথ আড্ডায় যদি তোমরা অংশগ্রহণ করতে চাও তাহলে অবশ্যই তোমরা
ইমেইল পাঠাও ইউথডা ডটডি@gmail.com এই ইমেইল আইডিটিতে। আজকের মত এখানেই বিদায়
নিচ্ছি। সকলে ভালো থেকো। ইউথ আড্ডার সঙ্গে থেকো।
স্বল্প একটু গল্প হলে দিনটা জমে শহর থেকে পালিয়ে করি ইন্সটা ভিড়। পায়ে পায়ে কাছে
দূরে করি ঘুরে। লক্ষ্য ভেদ করে ফেলি স্বপ্নগুলো জুড়ে। ইউথ আড্ডা ছুটির আড্ডা পথে ঘাটে আড্ডা
বৈঠকি আড্ডা ইউথ আড্ডা সিনে আড্ডা ক্যান্টিনে আড্ডা আমার রুমে আড্ডা
This episode contains Psychological Counseling Show – ‘Haat Baralei Bondhu’ with Clinical Psychologist Dishari Chowdhury on the topic Age gap in relationship and Lokhyobhed – an Entrepreneur and Cyber Security Expert Sourav Bhowmick’s success story.
#psychology #psychologyfacts #psychological #psychologist #psychology_facts #mentalhealthawareness #mentalhealthmatters #mentalstrength #mentalwellness #mentalhealth #entrepreneur #entrepreneurship #entrepeneurs #entrepeneurmindset #entrepreneurjourney #entrepreneurmotivation #entrepeneurlife #cybersecurity #cybercrime #cyberattack #digitalsecurity #relationshipadvice #relationshiptips #relationshipcoach